![]() |
মাইলের পর মাইল এমন মেঘ আর পাহাড়ের খেলা আপনাকে মুগ্ধ করে রাখবে |
সিলেট এর তামাবিল জাফলং এর দিক থেকে যখন দিগন্ত জোড়া মাথা উচু করে দাঁড়ানো পাহাড়গুলো থেকে ঝরনার পানি নেমে আসতে তখন আমাদের আফসুস ছিলো একটাই ইস !! এগুলো যদি আমাদের হতো :( আমার মনে হয় শুধু আমাদের না যারাই জাফলং এর দিকে গিয়েছে সবার একটাই আফসুস ছিলো ইস !! যদি আমাদের হতো !!
আফসুসটা বাড়তে বাড়তে যখন আফসুসের পরিমাণ পাহাড় সমান তখনই হঠাৎ করে সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিলাম, না প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড মানে শিলং এবার যাবোই । সিদ্ধান্তটা সত্যিকার অর্থে মাত্র একটা বৈঠকে ছিলো সবাইকে বলতেই সবাই দেখি এক পা এক হাতে খাড়া ।।
তার দুইদিন পরই আমাদের আটজনের পাসপোর্ট জমা দিয়ে দিলাম । পাসপোর্ট হাতে পেয়ে দুরুদুরু বুকে ভিসার জন্য আবেদন করলাম আর প্রার্থনা করলাম হে আল্লাহ কারো যেন ভিসা রিজেক্ট না হয় । আলহামদুলিল্লাহ সবার ভিসাই আমরা চিটাগাং কেন্দ্র থেকে এর পরদিন পেয়ে গেলাম । ভিসা পাওয়ার পরই শুরু হলো সবচেয়ে বড় সমস্যা কারো নাকি রাতে ঘুম হয়না সবাই নাকি পাহাড় ঝরনা দেখে !! :p
না এই নিদ্রাহীনতা কোন ঔষধে কাটবেনা একমাত্র একটা চমৎকার শিলং ভ্রমণই পারে এর সমাধান দিতে ।
কিন্তু হায় তিন তিনবার ডেইট পিছিয়েও ৮ জনের ডেইট মিলতেছিলোনা কিন্তু আমরাও অটল যে গেলে আটজনের সবাই যাবো । শেষ মেষ চুতর্থবার ডেইট এসে চুড়ান্ত করতে পারলাম ।।
রাতের ট্রেন সবাই উত্তেজিত কারণ দেশের বাইরে এই প্রথম । রাতের ট্রেনে উঠেতো সবাই সেইরাম উত্তেজিত । সকাল সকাল সিলেট পৌছেই নাস্তা সেরে সিএনজি নিয়ে তামাবিল বর্ডারে হাজির ।
বর্ডারে প্রথমে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাজ শেষ করে তারপর কাস্টমস এর কাজ শেষ করলাম এবার পালা বৈধভাবে প্রথমবারের মতো দেশের বাইরে পা রাখা ....হোক না সেটা ভারত তারপরওতো বিদেশ তাইনা , এজন্য একটু এক্সাইটেড ছিলাম ।
ওপাড়ে ইমেগ্রেশনের সব কাজ শেষে আটজন বসার মতো একটা টাটা সুমো ভাড়া করলাম যে সে আমাদের উমক্রেম ফলস ,বড়হিল ফলস (যেটা সিলেটের পাংতুমাই থেকে দেখা যায়) এশিয়ার সবচেয়ে পরিষ্কার গ্রাম মাওলিনং দেখাবে তারপর রুট লিভিং ব্রিজ দেখাবে তারপর সেখান থেকে শিলং শহরে পৌছে দিবে ।
মাওলিনং চমৎকার গ্রাম পুরা গ্রামে কোন ময়লা আবর্জনা নেই একটা পলিথিনের প্যাকেটও নাই ,শুধু কথায় নয় বাস্তবেও এরা সবকিছু একদম পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রেখেছে ।
![]() |
এটা হলো রুট লিভিং ব্রিজ সম্পূর্ণ গাছের শিকড় থেকে তৈরি এবং বছরের পর বছর গাছের শিকড়গুলো তাজা রয়েছে ,প্রতিদিন হাজার হাজার টুরিস্ট এটা দেখতে আসে |
যাই হোক গাড়ী শিলং এর দিকে আবারও ছুটে চললো আমাদের গাড়ী ছুটে চলছে পাহাড়ের উপর দিয়ে দুই সাইডে অনেক মাথা উচু করে দাঁড়ানো পাহাড় আর মেঘের খেলা ..দেখে ছেলেরা এতটাই আবেগ আপ্লুত যে ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা গান গাওয়া শুরু করে দিলো :p যদিও গানটা ভুল জায়গায় ছিলো :p
সন্ধ্যা নাগাদ শিলং শহরে পৌছে দেখি পুরো শিলং মেঘে ঢেকে আছে ,গাড়ী থেকে নেমে সোজা চলে গেলাম পুলিশ বাজার । শিলং এর পুলিশ বাজার সবচেয়ে জমজমাট । সস্তায় হোটেল খাওয়াদাওয়া কেনাকাটা সবই পাবেন এখানে ।
পুজো আসন্ন বলে হোটেল পেতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হলো অবশেষে এক হোটেলে জায়গা হলো ।। কিন্তু হোটেলেটা একটু দামী ছিলো বলে ঢুকতেই সব পুলাপাইন নিচের দিকে তাকিয়ে আছে আমিও তাকিয়ে দেখলাম সাদা ঠ্যাং :p পরে বুঝলাম ঠ্যাং এর উপরে বডিও আছে মানে উনারা মডেল :p হোটেল ভর্তি মডেল আর মিনি স্কাটধারী :p হায় এত কিছুর পরও শিলং এর তাপমাত্রা কেন নিচেই নামতেছে :p
দাদাদের হোটেলে ভাত আর সবজি খেয়ে মনে বড় অতৃপ্তি নিয়ে রাতে ঘুমাতে গেলাম ,আমরা বাংলাদেশীরা এসব খেয়ে কি পুষে গরুর মাংশ দিয়ে পেট পুরে না খেতে পারার অতৃপ্তিরে ভাই ।।
রাতে একটা জম্পেশ ঘুম দিয়ে সকাল সকাল উঠে পড়লাম আজ থেকে আমাদের আসল ট্যুর শুরু তাই সকালে উঠেই চেরাপুন্জি যাবার প্রস্তুতি নিয়ে টাটা সুমো একটা ঠিক করলাম ৩০০০ রুপি দিয়ে ।। আকাশছোয়া উচ্চতার পাহাড়গুলোর উপর দিয়ে সাই সাই করে আমাদের টাটা সুমো আমাদের নিয়ে গেলো একে একে সাতটা টুরিস্ট স্পট ,প্রতিটাই একেকটা একেকটাকে বলে তুই পিছে থাক আমি সেরা ।
চেরাপুন্জি ভিউ পয়েন্ট , Nohkalikai falls,এলিফেন্ট ফলস,মওসুমি কেইভ,পার্ক,সেভেন সিস্টার ফলস,আশ্রম সবগুলোই সুন্দর ।
![]() |
ঝরনাটার নাম nohkalikai Falls । ভারতের অন্যতম উচু ঝরনা ১১১৫ ফিট উঁচু |
![]() |
Cherrapunji View point |
মুগ্ধ করা মতো প্রতিটি টুরিস্ট স্পট আর মেঘের খেলার মাঝে অনেক সময় কাটিয়ে তখন সন্ধ্যা আমরা আবারও ফিরে এসেছি শহরে তবে আগের হোটেলটা এক্সপেনসিভ বলে আমরা আজ আরেকটা হোটেলে শিফট হয়েছি চমৎকার পরিবেশ আর দামটাও যথেষ্ট রিজনেবল ,সাড়ে তিন হাজার রুপিতে ৮ জনের থাকার ব্যবস্হা হয়ে গেলো ।
এই সবজি ভাত খাওয়া বন্ধ করে রাতে খুজে বের করলাম মুসলিম হোটেল ,খুশিতে আটজন মানুষ ১২ প্লেট গরুর মাংশ সাবাড় করে দিলাম আর এতেই পাশের টেবিলের কলকাতার দাদাবাবুরা অবাক ।। তখনকার একটা ঘটনা শেয়ার করছি
-দাদা এরা আটজন ১২ প্লেট ঘো মাংশ সাবাড় করে দিলো
আরে দাদা ওরা বাংলাদেশ থেকে এসেছে ওরা ওই দিনে একবেলাই খায় এজন্য এত খেয়েছে :p
পরের দিন আমাদের লক্ষ্য ছিলো নংরিয়াত ভিলেজ এ গ্রামের প্রধান আকর্ষণ হলো নীচের দুইটি জায়গা তবে এখানে যেতে আপনাকে এক দেড় ঘন্টার মতো পাহাড়ি সিড়ি বেয়ে নীচে নামতে হবে ,আগের ড্রাইভারের উপর বিরক্ত হয়ে আজ নতুন ড্রাইভার ঠিক করলাম নাম তার HEP । চমৎকার হাসি খুশি মানুষ আরও অবাক হবেন সে একজন গ্যাজুয়েট কিন্তু সে টাটা সুমো চালায় এবং এতে সে খুব খুশিও ।
চমৎকার দুটি প্লেস দেখে শহরে ফিরে এসে রাতের খাবারটা সেরে শহরের এদিক সেদিক ঘুরে দেখলাম ,রাতের দিকে পুলিশ বাজারে প্রচুর স্ট্রিট ফুড পাওয়া যায় ট্রাই করে দেখতে পারেন ।।
তৃতীয় দিনই ছিলো আমাদের শেষ দিন এদিন শহরের আশে পাশে কিছু লোকেশন দেখলাম কারণ দেশের বাইরে এসেছি শপিংতো করাই লাগে ।
সকালে গাড়ী নিয়ে বের হয়ে গেলাম তারপর একে একে দেখলাম শিলং পিক যেখান থেকে শিলং এর পুরো শহরটা দেখা যায় ,উমিয়াম লেক শহরের পাশেই বিশাল এক লেক পাহাড়ঘেরা পরিবেশের মাঝে ,ডন ভসকো মিউজিয়াম সাত তলা ব্যাপী চমৎকার একটা মিউজিয়াম ওদের উপস্হাপনা কারুকাজ সবকিছুতে মিউজিয়াম বিমুখ আমি নিজেই মুগ্ধ , শহরের পাশেই সবুজ বিশাল গলফ খেলার মাঠ যা সবার জন্য উন্মুক্ত, ওয়ার্ড লেক এবং শহরের সবচেয়ে বড় খ্রিস্টান চার্চ :) এটা অবশ্যই দেখে আসবেন বিশাল এক চার্চ ।।
ভসকো মিউজিয়ামে আমরা চা কিনতেছিলাম তখন এক কলকাতা দিদির সাথে কথোপকথন
দাদা , চা কত করে নিলো !! ?
-জ্বি ৬৫ রুপি প্রতি প্যাকেট
ও মা বলে কি !!! ৬৫ রুপি !! এত্ত দাম !!! দেখি সস্তায় অন্য কিছু পাই কিনা !!!
দাদা , চা কত করে নিলো !! ?
-জ্বি ৬৫ রুপি প্রতি প্যাকেট
ও মা বলে কি !!! ৬৫ রুপি !! এত্ত দাম !!! দেখি সস্তায় অন্য কিছু পাই কিনা !!!
এর পর দিন সকালে উঠেই আবার বাংলাদেশের উদ্দেশ্য রওয়ানা হলাম পথে পাংতুমাই /বড়হিল ঝরনাটা দেখে প্রিয় মাতৃভুমির টান অনুভব হচ্ছিলো যতই কাছে আসছি মনে হচ্ছে আহ এইতো আমার দেশের মাটির গন্ধ আসছে ...মাটির গন্ধের আগে অবশ্য মোবাইল কোম্পানির সিগনেলগুলো পৌছে গিয়েছিলো ,ডিজিটালতো বুঝেননা কেন :p
চমৎকার একটা ট্যুর শেষ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করে চলে এলাম সিলেটে সকাল থেকে তেমন কিছুই খাওয়া হয়নি তাই পানসি হোটেলে ঢুকে কোয়েল পাখী দিয়ে জম্পেশ একটা খাওয়া দিলাম । তারপর ? তারপর মাথায় হাজারটা সুখ স্মৃতি নিয়ে বাড়ীর উদ্দেশ্য সন্ধ্যায় বাসে উঠলাম আর চলে এলাম প্রিয় কুমিল্লায় ।
অনেকতো বকবক করলাম এবার কিছু স্প্রেশাল টিপস দেই :
# পুলিশ বাজারে সস্তায় প্রচুর হোটেল পাবেন ,দুই জনের জন্য ১২০০/১৩০০ রুপিতে চমৎকার হোটেল পাবেন ,এর কমেও বেশ ভালো মানের হোটেল পাবেন,একটু খোজ নিলেই হবে । পুলিশ বাজারের জিএস রোডের হোটেল রেইনবো ট্রাই করতে পারেন ।
# খাবারের জন্য পুলিশ বাজারের ভিতরে মসজিদের সাথে বেশ কিছু মুসলিম হোটেল পাবেন রান্না বান্নার টেস্ট চমৎকার এছাড়া বড় বাজারেও পাবেন । যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই দেখিয়ে দিবে । খাবারের খরচ বাংলাদেশের মতোই ।
# শিলং এ জিনিসপত্রের দাম বাংলাদেশের মতোই ,শুধুমাত্র মহিলাদের শাড়ী কাপড় চোপড় এর দাম কিছুটা কম , এছাড়া চকলেট ,কসমেটিকস এগুলো অরজিনাল দামে কিনতে পারবেন । বিরক ,নাইকি,এডিডাস ,জকি, ফাস্টট্রেক ,টাইটানের মতো সব বিখ্যাত ব্র্যান্ডের দোকান এখানে পাবেন ।
# আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো দেশের সাথে যোগাযোগ করবেন কিভাবে ? এজন্য একটা সীম কিনে নিতে পারেন দোকানগুলোতে খোজ নিলেই পাবেন এছাড়া নির্দিস্ট করে বলতে পারে জিএস রোডের হোটেল ব্রডওয়ের বিপরীত দোকানটাতে সীম পাবেন ৩০০ রুপি নিবে আর ১০০ টাকার মতো রিচার্জ করলে ২ টাকা প্রতি মিনিটে বাংলাদেশে কথা বলতে পারবেন ।
# #যে লোকেশানেই ঘুরতে যাননা কেন গাড়ী রিজার্ভ করতে পারেন ২৫০০-৩০০০ রুপির মাঝে প্রতিদিনের জন্য টাটা সুমো যেটাতে ৮/৯ জন বসতে পারবেন এছাড়া ৪ জন বসার মতোও ছোট গাড়ী আছে যেগুলো ২ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন ।। মেঘালয় ট্যুরিজমের কিছু বাস আছে যারা ৩২০ রুপিতে সারাদিন বিভিন্ন প্লেস ঘুরিয়ে দেখায় লোকসংখ্যা একদম কম হলে এবং বাজেট টাইট হলে ওদেরটাও ট্রাই করতে পারেন , নতুবা নিজেরা গাড়ী ভাড়া করে স্বাধীনভাবে ঘুরার মজাই আলাদা ।
# কাস্টমস এর ব্যাপারগুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ,যতই শপিং করেন একজনের কাছে সব মালপত্র রাখবেন না সবার মাঝে ভাগ করে দিয়ে দিবেন ,নরমালী ভারতীয় কাস্টমস কোন সমস্যা করেনা বুঝেনইতো আমরা শপিং করলে ওদের দেশেরই লাভ এজন্য আলটিমেটলী ওরা তেমন কঠোরতা দেখায় না তবে হ্যাঁ দয়া করে অবৈধ কিছু আনতে যাবেন না , আর বাংলাদেশের কাস্টমস ব্যাগ চেক করবো কিনা ? অবৈধ কিছু আনেন নি ? সত্যি বলেছেনতো এগুলো বলে এক দুইশো টাকা চা পানি খাবার জন্য ঘুষ চায় ।।
# যাবার আগে আপনাকে ট্রাভেল ট্যাক্স দিতে হবে ৫০০ টাকা , এটাকা সোনালী ব্যাংকে যাবার আগে দিয়ে যেতে পারেন যদি কোন কারণে না দিতে পারেন তাহলে তামাবিল বর্ডারের আগে জৈন্তাপুর বাজারের সোনালী ব্যাংকে জমা দিতে পারবেন ।
# যাবার সময় ডলারের পাশাপাশি কিছু রুপিও নিয়ে যাবেন কারণ ইন্ডিয়াতে প্রবেশের পর আপনি যখন গাড়ী ভাড়া করে শিলং যাবেন বা খাবেন তখন ডলার ভাঙ্গানোর আগ পর্যন্ত আপনার রুপির প্রয়োজন হবে ।। আর হ্যাঁ রুপি কোন দরকারে ভারতে প্রবেশ করেই ডাউকি বাজারেও ভাঙ্গাতে পারবেন তবে প্রয়োজন না হলে শিলং এ ভাঙ্গানোই উত্তম । পুলিশ বাজারের জিএস রোডের মাথায় দোকান আছে দুইটা ওখানে ভাঙ্গাতে পারেন এগুলো রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকে ।
# আগে রুপির দাম বেশি ছিলো টাকার বদলে বর্তমানে রুপি আর টাকার রেইট কাছাকাছিই ১ টাকা ১৫ পয়সাতেই এক রুপি কিনতে পাওয়া যায় যেখানে আগে ছিলো ১ টাকা ৫০ পয়সাতে এক রুপি ।। এছাড়া গুগল করে বর্তমান রেইটটা জেনে নিতে পারবেন । ভারতে টাকার বদৌলতে রুপি কিনতে যাওয়া লস সেজন্য হয়তো রুপি অথবা ডলার নিয়ে যাওয়া বেটার ।
# এছাড়া শিলং চমৎকার শহর কোন ভিক্ষুক , ফটকাবাজ বা নিরাপত্তাজনিত কোন সমস্যা চোখে পড়িনি আপনি নিশ্চিতে সারা শহর ঘুরতে পারবেন :)
তো কেমন লাগলো ভ্রমণ কাহিনী আর গাইডলাইনটা ? তারপরও যদি কোন কিছু জানার থাকে আমাকে কমেন্টস করে জানান বা ফেইসবুকে নক দিন
এছাড়াও আমার ভ্রমণ বিষয়ক ফেইসবুক গ্রুপ স্বপ্নযাত্রাতে যেকোন হেল্প চাইতে পারেন ।
এছাড়া এ ভ্রমণের সবগুলো ছবি দেখতে পারবেন এখান থেকে
22 comments:
ধন্যবাদ ...ভারতের এই অংশটা এখনও বাদ আছে
বর্ডারে ট্রাভেল ট্যাক্স এর বিষয়ে একটু বলে ভাই :)
অসাধারন সাবলীল বর্ননা। শিলং যাবো।
যাওয়ার ইচ্চা রহিয়াছে। অনেক ভাল লাগিল।
ধন্যবাদ জামিল ভাই :) ঘুরে এসে আমাদের অভিজ্ঞতা জানাবেন ।
জুয়েল ভাই বর্ডার ট্যাক্স এর ব্যাপারটা আপডেট করে দিয়েছি
রুবেল ভাই আর মানারাত সিএসসি ভাই কোন প্রয়োজন হলে নক দিয়েন
পড়েই ত যেতে ইচ্ছে করছে...! :(
ami onek age ekbar gesilam.... but prochur megh r brishty thakar karoner onek spot e miss korsi... vai er description dekhe purono onek sriti mone pore gelo... next eid e dekhi ekta attempt nibo jawar.... :)
wonderful travelogue!
wonderful travelogue!
বিল্লাহ মামুন ভাই, খুবই দারুন একটা পোস্ট। শুধু একটা বিষয় জানা দরকার। শহরের কোন হোটেলে থাকার তেমন ইচ্ছে নেই। যে স্পটগুলো নিয়ে লিখলেন সেখানে কিংবা আশে পাশে পাহাড়ি কোন হোটেল, রিসোর্ট, বাংলো বা থাকার জায়গা আছে যেখানে দারুন সব ভিউ পাওয়া যাবে, মেঘের সাথে মিতালি হবে? নিরাপত্তা এবং যোগাযোগের ব্যবস্থাটাও অবশ্য দেখতে হবে। কিন্তু অন্তত এক দুই রাত এরকম কোন জায়গায় থাকতে পারলে ভ্রমণটা জমত ভাল।
জ্বি জায়গা আছে টুরিস্ট স্পটগুলোতে আপনি আমাকে ফেইসবুকে নক দিন আমি সেখানে বিস্তারিত বলছি
besh!! instructions r usefull
টাটা সুমো driver er number ache?
এখনি যাইতে ইচ্ছে করছে ভাই!!! :D :D
মোন্তাসির খান আপনি আমাকে ফেইসবুকে নক করুন ।। ওখানে দিয়ে দিবো
Which time will be the best to travel jere
বেস্ট টাইম বললে ,...সেপ্টেম্বর অক্টোবর ভালো সময় ...বৃষ্টি কমে যায় সবগুলো ঝরনা টইটম্বুর থাকে তখন দেখে মজা পাবেন এছাড়া জুন জুলাই এর দিকেও চমৎকার সময় ওদের কিছু কালচারাল প্রোগ্রাম হয় তখন ।।
Brother, Kon season e gele best? amar 2 children so rain jotota avoid kora jai aar ki?
Bro, good job and thanks for information share.
Post a Comment