আমি পাকিস্তান ও পাকিস্তান ক্রিকেটকে যেসব কারনে ঘৃণা করি [সংরহিত]
এখানে সবকিছুই বিশস্ত সোর্স থেকে সংরহিত, কারো ভালো লাগতে পারে,কারো শরীর আবার জ্বলতে পারে সেটা আমার কোন সমস্যা না। আমি নিজস্বভাবে এগুলো বিশ্বাস করি বলে ব্যক্তিগত ব্লগে প্রকাশ করেছি এবং বিল্লাহ মামুন কখনোই কাউকে তার নিজের মতামতের সাথে সহমত প্রকাশ করার জন্য চাপ প্রয়োগ বা উৎসাহিত করেনা এবং একই সাথে ঘোষনা দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্ষতির জন্য যে দেশ বা যে মানুষ কাজ করবে যেমন ভারত, তাদেরকে সবাইকে আমি ঘৃনা করি।
প্রথমেই বলছি কেউ যদি ধর্মের কারনে পাকিস্তানিদের ধর্মের ভাই মনে করে পাকিস্তানকে সমর্থন করে থাকে তাহলে বলে রাখি আমি নিজেও ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী এবং আমিও নামাজ, আমার ধর্ম যথাযথভাবেই পালন করার চেষ্টা করি। ধর্মের কারনে যারা পাকিস্তানিদের সমর্থন করে থাকেন তাদের বেশির ভাগই মনে করে পাকিস্তান ইসলামিক দেশ বলে তাদের দেশটা পবিত্র। এই বিশ্বাসটা করার আগে কেউ কী কখনো এর সত্যতা যাচাই করে দেখেছেন ?? পাকিস্তান দেশটা কতটা নোংরা ও তাদের চরিত্র কতটা নিকৃষ্ট আজ আমি সব তুলে ধরছি, ক্রিকেটও সেখান থেকে বাদ পড়বে না।
প্রথমেই বলছি কেউ যদি ধর্মের কারনে পাকিস্তানিদের ধর্মের ভাই মনে করে পাকিস্তানকে সমর্থন করে থাকে তাহলে বলে রাখি আমি নিজেও ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী এবং আমিও নামাজ, আমার ধর্ম যথাযথভাবেই পালন করার চেষ্টা করি। ধর্মের কারনে যারা পাকিস্তানিদের সমর্থন করে থাকেন তাদের বেশির ভাগই মনে করে পাকিস্তান ইসলামিক দেশ বলে তাদের দেশটা পবিত্র। এই বিশ্বাসটা করার আগে কেউ কী কখনো এর সত্যতা যাচাই করে দেখেছেন ?? পাকিস্তান দেশটা কতটা নোংরা ও তাদের চরিত্র কতটা নিকৃষ্ট আজ আমি সব তুলে ধরছি, ক্রিকেটও সেখান থেকে বাদ পড়বে না।
ওরা বড় হবে চড়বে গাড়ি আর আমি কাটবো ঘাস .......লা....লা...লা
আছে ক্লাসরুম, আছে চক, আছে টিচারের বক বক
আছি আমি নিজের মনে অন্তরিন
আছে বইয়ের ভিতর ভূত
আছে মোগল আর রাজপুত
গর্তে সবাই পরে,যারা গর্ত থেকে উঠে আসতে পারে তারাই আসল বীর
গর্তে সবাই পরে,যারা গর্ত থেকে উঠে আসতে পারে তারাই আসল বীরএই কথাটা ঠিক কোথায় পড়েছি তা স্মরণ করতে পারছিনা তবে কালকে যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে বাংলাদেশ অনেক কষ্ট করে জিতলো তখন বাসায় ফেরার সময় এই কথাটা মনে পড়ছিলো বার বার ।
একটা কৌতুক বলি
রাস্তার ধারে বসে থাকা সিংহকে দেখে এক ইঁদুর জিজ্ঞেস করলো- ব্যাপারটা কি সিংহ মামা, রাস্তায় কেন? ব্যথায় নাক মুখ কুঁচকে সিংহ বলে যে তার পা ভেঙ্গে গেছে আপাতত নড়াচড়ার উপায় নাই। ইঁদুর শুনে এক চিৎকার
- হারামজাদা বসবি যদি রাস্তার মাঝে কেন, ধারে বসতে পারিস না?
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে ৫৮ রানে অলআউট হবার পর ঠিক এই কৌতুকের ইদুরের ভুমিকায় আমাদের মিডিয়া সাথে কিছু সাবেক প্লেয়ার আর কিছু মুর্খ দর্শক অবতীর্ন হয়েছিলো ।
সাকিবের বিরুদ্ধে আমার দেশ সাংবাদিকের ভুয়া রিপোর্ট [সাকিবের বিরুদ্ধে সব হলুদ সাংবাদিকরে গদাম]
২৭/২/২০১১ তারিখে দৈনিক আমাদের দেশে নিচের ছবিটি দিয়ে সাকিবের বিরুদ্ধে লেখা হয়েছে
অ্যাশ যখন শূন্যে ভাসছেন, অনেকটা বেশি উচ্ছ্বসিত হয়েই, ব্যাট করতে নেমে সফল না হওয়ার কষ্ট লুকিয়ে, টিমমেটরা ছুটে এলেন অভিনন্দন জানাতে। কিন্তু এলেন না একজন, অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে রাখলেন, আনন্দের লেশমাত্র নেই চোখেমুখে, উচ্ছ্বাস তো দূরের কথা, তিনি বাংলাদেশ দলের ক্যাপ্টেন সাকিব আল হাসান। তাহলে কী তিনি খুশি হননি আশরাফুল উইকেট পাওয়ায়?
দেখছেন কত বড় হারামি সাকিব আল হাসান মিনকা শয়তান একটা । ওরে ফাসি দেওয়া দরকার কি বলেন ??
বাংলাভিশনে সাকিবের নামে মিথ্যা ভুয়া রিপোর্টিং এর মানে কি ?
বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর ম্যাচে বাংলাদেশ যখন মাত্ত ৫৮ রানে আউট হয়ে গেলো তখন সারাদেশের মানুষ স্বভাবতই ক্ষুদ্ধ ,অবশ্যই তাদের ক্ষুদ্ধ হবার কথা তাদের মনের এত বড় আশা ভালোবাসা ভেঙ্গে চুরমার ,তারা কষ্ট পাবেনাতো কে পাবে ?
যাই হোক ৫৮ রানে অলআউট হবার পর আশ্চর্য এক ঘটনা ঘটলো আমাদের সেরা প্লেয়ার এবং অধিনায়ক সাকিবের বিরুদ্ধে সাবেক কিছু ক্রিকেটার এবং মিডিয়া নানা ধরনের কথা বের করতে শুরু করলো কথাগুলো এমন সাকিব বেয়াদব ,সাকিবের গেম প্ল্যান নাই সাকিব দলে ভেজাল লাগায় আশরাফুল উইকেট পাওয়াতে সাকিব খুশি হয়ণা সাকিব হেন করছে সাকিব তেন করছে সাকিব বাংলাদেশকে দেখতে পারেনা সাকিব ইংল্যান্ড চলে যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি কিন্তু এইসব কথা আগে কিন্তু কেউ বলেনি এখন হারার পরে সব দোষ সাকিবের ,ভাবটা এমন সাকিবের কারনেই শুধু বাংলাদেশ হারতেছে সাকিবরে বাদ দিলে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের ।
সেন্টমার্টিন দ্বীপে পানির নিচে অসাধারণ এক জগৎ [ছবি ব্লগ]
আমাদের সামু ব্লগের এর রাব্বি ভাই কিছুদিন আগে ভ্রমণ বাংলাদেশ নামের টুরিষ্ট গ্রুপের সাথে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে গিয়েছিলো সেখান থেকে ফিরে এসে কিছু সেন্টমার্টিনের পানির নিচের জগতের কিছু অসাধারণ ছবি সামুতে প্রকাশ করেছে ।সেন্টমার্টিনের অনেক ছবিই দেখেছি কিন্তু এই ছবিগুলো সম্পূর্ন ব্যতিক্রম তাই আর লোভ সামলাতে পারলাম না অনুমতি সাপেক্ষে ছবিগুলো আমার ব্লগে প্রকাশ করলাম ।
আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে ........রবীন্দ্রনাথ যে গানটি থেকে আমাদের জাতীয় সংগীত রচনা করেছিলেন
বাংলাদেশের বাচ্চা থেকে শুরু করে আবাল বৃদ্ধি বনিতা যারা একবার হলেও আমার সোনার বাংলা গেয়েছেন তারা জানেন আমাদের জাতীয় সংগিতের রচয়িতা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিন্তু অধিকাংশ মানুষই জানেনা যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি এই গানটি কুষ্টিয়ার বাউল শিল্পী গগণ হরকরার এর আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে এর সুরের অবলম্বনে লিখেছিলেন ।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
অনেকেরই কাছে এ তথ্যটা অজানা যে, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি মুল গানটি ২৫ লাইন, পরবর্তীতে এই গানটির প্রথম দশ লাইনকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগিত হিসেবে নির্বাচিত করা হয় ।
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি॥
Subscribe to:
Posts (Atom)