Most Dangerous Roads in the World





সবকিছুর ব্যাপারে বর্ননা দেয়া লাগেনা।আমার মনে হয় এই পোস্টটিও এইরকমই।তাই বর্ননা দিলাম না।সহজ ভাষায় বললে বলতে পারেন ফটো ব্লগ।
Highway of death 










এগুলোকে সহজ ভাষায় বলা যায় Highway of death.পরবর্তী পোস্টে বাকী ছবিগুলো দেব।সবাই ভাল থাকবেন।

কিছুদিন পর আমরা তোদেরকে হোয়াইটওয়াশ করব অপেক্ষা কর



এই পোস্টটির সূও ইন্ডিয়ান এক টেলিভিশন বিজ্ঞাপনইন্ডিয়ার Relience Big Tv  এর একটি বিজ্ঞাপনে দেখানো হয় যে একজন ফুটবলার ক্যাবল টিভিতে তার পছন্দের খেলা দেখতে পাচ্ছেনা।কারন যে চ্যানেলে ফুটবল খেলা দেখানোর কথা সেই চ্যানেলে বাংলাদেশ বনাম ভারতের খেলা দেখানো হচ্ছে ।তারপর বিজ্ঞাপনের মডেল এই খেলার প্রতি গালি দেয়।বিজ্ঞাপনটি আপনি দেখলেই বুঝতেই পারবেনএখানে মুলত বাংলাদেশকে গালি দেয় অর্থাৎ বাংলাদেশের মত নিম্নমানের দলের সাথে ভারত খেলছে আর এই খেলা কেন ক্যাবল দেখাচ্ছে এই খেলা দেখার কিছুই নেই ।এর আগেও অনেক ভাবে ইন্ডিয়ানরা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নিয়ে হাসি তামাশা করেছে।কিছু বলার নাই অপেক্ষাই আছি কবে ভারতকে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ করবে।অবশ্যই করবে অবশ্যই করবে।ইনশাল্লাহ করবেই।

মন্তব্য দিতে চাইলে পোস্টের টাইটেলের উপরে ক্লিক করুন।

জনপ্রিয় অভিনেতা মোশারফ করিমের Biography /Profile


 
মোশারফ করিম বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেতা একথা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।মোশারফ করিম বাংলাদেশের নাটককে নতুন মাত্তা দিয়েছেন এবং মোশারফ করিমের কারণে বাংলাদেশের নাটকের জনপ্রিয়তা হাজার গুন বেড়েছে।মোশাররফ করিম মূলত তার ন্যাচারল অভিনয়ের মাধ্যমে সবার মনে জায়গা করে নিয়েছে।অনেকেই তার ব্যাপারে জানতে আগ্রহী তাই আজকে তার  সম্পূর্ন বায়োগ্রাফী তুলে ধরলাম।আশা করি ভাল লাগবে
নাম:মোশারফ করিম
ডাকনাম:শামিম
জন্মসাল:২২ শে আগস্ট ১৯৭৬ সাল(ঢাকায়)
বৈবাহিক অবস্তা:বিবাহিত
প্রথম নাটক:অতিথি(১৯৯৯ সাল)
জনপ্রিয় নাটক:কেরাম,ছাইয়া ছাইয়া,ঠুয়া,হাউজফুল,৪২০,তোমার দোয়ায় ভাল আছি মা,ভবের হাট,ঘরকুটুম।
প্রথম সিনেমা: 3rd person singular number(মুক্তির অপেক্ষায়)
শখ:আড্ডা দেয়া আর বই পড়া।
প্রিয় গায়ক:Kiron Rai, Nusrat Fateh Ali Khan, Golam Ali, Runa Laila and Jahid Pintu
আরো কিছু কথা.................
মোশারফ করিম প্রথমে নাট্যকেন্দ্র নামে থিয়েটার গ্রুপে মন্ঝনাটক করতেন।নাট্যকেন্দ্রতেই তিনি অভিনয় ভাল করে শিখেন তারপর ১৯৯৯ সালে অতিথি নাটকের মাধ্যমে টিভিতে তার অভিষেক ঘটে।তারপর কয়েকবছরেও তিনি টিভি জগতে কিছুই করতে পারে নাই কিন্ত ২০০৪ সালে মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর কেরাম নাটকের মাধ্যমে মোশারফ করিম জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় তারপর আর তাকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।কেরাম,ছাইয়া ছাইয়া,ঠুয়া,হাউজফুল,৪২০,তোমার দোয়ায় ভাল আছি মা,ভবের হাট,ঘরকুটুম। এইসব জনপ্রিয় নাটকের মাধ্যমে তিনি এখন বাংলাদেশ নাটক জগতের আইকন।মোশারফ করিম মূলত অভিনয়কে সিরিয়াসলি নেন ২০০৪ সালের পর যখন তার ফ্যামিলির অবস্হা খারাপ ছিল। এই ব্যাপারে মোশারফ করিমের নিচের একটি বয়ান দেখুন
          Actually I never took TV acting seriously until 2004; rather I was enjoying working in theatre. In the latter part of 2004, I had to change my decision and take to TV acting professionally due to a family crisis. And my Acting technique, well at first I read script of a play thoroughly and delve into the demands of my character. If I find that the character will not suit my personality then I will not opt for it.  

—Mosharraf Karim

 আর এখনতো চারদিকে শুধু মোশারফ কীর্তন।
আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে। 

মন্তব্য দিতে চাইলে পোস্টের টাইটেলের উপরে ক্লিক করুন।

মুভি ডাউনলোড করার অসাধারণ একটি সাইট

যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা অধিকাংশরাই ইন্টারনেট হতে মুভি ডাউনলোড করে থাকেন কিন্তু ভাল কোয়ালিটির মুভিগুলো একেকটা ৭০০-৮০০ মেগাবাইট এর উপরে যা ডাউনলোড করতে অনেক সময় লাগে ।কিন্তু আপনি যদি এই ৭০০-৮০০ মেগার মুভিগুলা ৩০০-৪০০ মেগার ভিতরেই ডাউনলোড করতে পারেন এবং কোয়ালিটি যদি একই হয় তাহলে কেমন হয়।অবশ্যই অসাধারণ হয়।
আর এই অসাধারণ সুবিধাটি দিচ্ছে 300MB United Team নামের একটি সাইট ।এরা একটি Web Team যারা ইন্টারনেটের বিভিন্ন মুভিগুলোকে কোয়ালিটি প্রায় একই রেখে সাইজ যতটা সম্ভব কমিয়ে আনার চেষ্টা করে ।আর এদের টাইটেল হচ্ছে Best Quality In Smallest Size.আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে



আর আপনাদের ডাউনলোড বা ডাউনলোড পরবর্তী কোন সমস্যা হলে সেজন্য আছে এই সাইটে FAQ অপশন।

মন্তব্য দিতে চাইলে পোস্টের টাইটেলের উপরে ক্লিক করুন।

ফটোশপ টিউটোরিয়াল:কালার ছবিকে রুপান্তর করুন সাদাকালোতে


আজ থেকে আমার ব্লগে আরও একটি নতুন বিষয় যুক্ত করলাম আর তা হল ফটোশপ টিউটোরিয়াল।সহজ এবং সাবলিল ভাষায় আমি সহজেই করা যায় এরকম টিউটোরিয়ালতগুলো মূলত তুলে ধরব এখানে ।কোন কঠিন বা লম্বা ধরনের টিউটোরিয়াল লিখবনা।আশা করি আমার টিউটোরিয়াল গুলো খুব সহজেই করতে পারবেন ।আজকে আমি ফটোশপ দিয়ে কি করে কালার ছবিকে সাদাকালোতে রুপান্তর করা যায় তা দেখাব।
আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয় ছবিকে সাদাকালো করার মাধ্যমে ছবিতে সম্পূর্ণ ভিন্ন মাত্তা দেয়া যায়।নিচের দেয়া দুটি ছবি দেখূন




এবার চলুন কাজের কাজ শুরু করি
প্রথমেই ফটোশপ ওপেন করুন এবার  আপনার যেকোন একটি কালার পিকচার ওপেন করুন।
এবার আমরা পিকচারটিকে কিছুটা ব্রাইটনেস দেব এজন্য  IMAGE >> ADJUSTMENTS>>CURVES এ ক্লিক করুন এবার curve টিকে উপরের দিকে নিন তাহলে ছবিটা কিছু উজ্জল হবে এবার আপনার পছন্দমত Curve টিকে সেট করে ok করুন ।তারপর আবার IMAGE>>ADJUSTMENTS >>LEVELS  ।এবার আপনার পছন্দমত ইনপুট এবং আউটপুট লেবেল সেট করে নিন ।এবার দেখুন আপনার কালার পিকচারটি অনেক সুন্দর হয়েছে ।এবার চলুন মেইন কাজটি করি অর্থাৎ সাদাকালো করি।এজন্য IMAGE>>ADJUSTMENTS>>BLACK AND WHITE ।এবার দেখুন আপনার পিকচারটি সাদাকালো হয়ে গেছে।এবার আপনার ইচ্ছামত কালার লাইনগুলোকে পরিবর্তন করে নিন।ব্যাস ok করে আপনার পিকচারটি সেভ করুন ।সেভ করতে FILE>>SAVE AS তারপর ফাইল টাইপ হিসেবে jpg সিলেক্ট করে সেভ করুন।ব্যাস কাজ শেষ।
আশা করি আপনারা খুব সহজে বুঝতে পেরেছেন।ভাল থাকবেন।কমেন্টস দিতে পোস্টের টাইটেলের উপরে ক্লিক করুন।

মুভি রিভিউ:Final Destination 1,2,3,4

আজ হতে আমি আমার দেখা মুভিগুলোর কাহিনী সংক্ষেপসহ আপনাদের সামনে তুলে ধরব।আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে এবং কাজেও লাগবে।

গত চারদিনে ফাইনাল ডেস্টিনেশন সিরিজের সবগুলো মুভি দেখে শেষ করলাম।প্রতিদিন একটা করে দেখিছি চারদিনে চারটা।প্রতিটার কাহিনী প্রায় একই ধাচের তবে দেখে মজা পাবেন ।ফাইনাল ডেস্টিনেশন সিরিজের প্রথম মুভিটি রিলিজ পায় ২০০০ সালে তারপর একে একে ২০০৩,২০০৬ এবং ২০০৯ এ এই সিরিজের সর্বশেষ মুভিটি  রিলিজ পায়।


কাহিনী সংক্ষেপ:প্রায় প্রতিটি মুভিতে একই ধরনের কাহিনী ব্যবহার করা হয়েছে।মুভির প্রধান চরিত্ত নায়ক বা নায়িকা দূর্ঘটনা ঘটার ঠিক আগ মুহুর্তে দৃর্ঘটনাটা সে তার কল্পনাতে দেখতে পায়।এবং সে সবাইকে সতর্ক করলেও  তার কথা কেউ বিশ্বাস করেনা এতে সে এবং আরোও কিছু লোক দূর্ঘটনাস্হল ত্যাগ করার কিছুক্ষন পরই ঠিকই সে যেভাবে কল্পনাতে দেখেছে ঠিক সেভাবেই ঘটনা ঘটে।তারপরেই বেচে যাওয়া মানুষগুলো একে একে মারা যেতে থাকে তবে প্রতিবারই নায়ক/নায়িকা কেউ মারা যাবার ঠিক আগেই জেনে ফেলে কে মারা যাবে এবং কিভাবে মারা যাবে।নায়ক /নায়িকা প্রত্যেককেই বাচানোর চেষ্টা করে কিন্তু কাউকেই বাচাতে পারেনা।এমনকি সিরিজের ২টি মুভিতে নায়ক/নায়িকা নিজেই মারা যায়।তবে বাকী দুটিতে নায়ক/নায়িকা বেচে যায়। এই মুভি গুলোর প্রতিটি এক্সিডেন্টকে  অসাধারণ ভাবে জীবন্তভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।আশা করি আপনাদেরও ভাল লাগবে।
 তবে মুভিগুলোকে  কি ভৌতিক মুভি বলবেন না অস্বাভাবিক বলবেন তা আপনি দেখার পরেই নিজেই সিদ্ধান্ত নিন আমি আর কিছু বলতেছিনা।
মুভিগুলো ডাউনলোড করার জন্য সরাসরি কোন লিংক আমি দিতে পারছিনা।তবে নিচের লিংকগুলো হতে ডাউনলোড করতে পারবেন বলে আশা করি।

সবাই ভাল থাকবেন। 


কোন ঝামেলা ছাড়াই যেকোন ইংরেজি মুভি দেখুন সাবটাইটেল সহ

আমার মতো আংরেজিতে দূর্বলদের জন্য সাবটাইটেল ছাড়া ইংলিশ মুভি বুঝা অনেক কঠিনআর কাহিনী না বুঝে ইংরেজী মুভি দেখে ইহকাল পরকাল কোন কালেই মজা পাইনি তবে অনেকেই ইংরেজী মুভির শুধু মারপিট দেখে তাদের কথা আলাদা। সাবটাইটেল সহ কি করে ইংরেজি মুভি দেখা যায় এজন্য আমি নিজেই একটা ভাল সমাধানের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম 


ইংরেজি মুভিগুলোতে কি করে সহজে সাবটাইটেল যোগ করা যায় এ নিয়ে বেশ কয়েকদিন নেটে ঘাটাঘাটি করে কিছু একটা সমাধান করেছিলাম। তবুও এগুলোতে আমি নিজেই সন্তুষ্ট হতে পারি নাই । কারণ সার্চ করে করে সাবটাইটাইটেল ডাউনলোড তারপর আরও কত শত  ঝামেলা

আপনার যেকোন লেখাকে অনলাইনে রুপান্তর করুন Barcode এ (নতুন কনসেপ্ট)

আশা করি সকলেই বারকোড চিনেনতবুও বলছি বিভিন্ন পন্যের উপরের কালো কালো দাগ গুলো যেগুলোতে পন্যের বিভিন্ন ইনফরমেশন লুকানো থাকে এবং বারকোড রিডারের সামনে রাখলে পন্যের তথ্যগুলো দেখা যায় এগুলোই হল বারকোডআমার আজকের পোস্টের মূল বিষয় হচ্ছে কি করে আপনার লেখাকে অনলাইনে বারকোডে রুপান্তর করবেন এবং অনলাইনে কি করে বারকোড পড়বেন তা নিয়ে
ব্যক্তিগতভাবে আমার যেকোন লেখাকে বারকোডে রুপান্তর করার বিষয়টি অসাধারণ লেগেছেএটিকে আমার মনে হয়েছে সস্পূর্ন নতুন ধরনের কনসেপটযেমন মাঝে মাঝে আমার বন্ধুদেরকে বারকোডে লেখা পাঠাই তখন অনেকেই ভেজালে পড়ে যায় আমি কি লিখেছি এই নিয়েযেমন নিচের দুটি বারকোড দেখুন একটিতে আমার নাম আরেকটিতে মামা ফাপর লইয়ও না





এভাবে আপনি আপনার যেকোন কথাকেই বারকোডে রুপান্তর করতে পারেনআশা করি আমি কি বুঝাতে চেয়েছি তা বুঝে ফেলেছেনতাহলে চলুন এবার মুল কাজে যাই
এখানে ক্লিক করে মূল সাইটে যান
এবার symbology অপশনে আপনার ইচ্ছামত যেকোন একটি সিলেক্ট করুন তারপর আপনার Text মানে কোন লেখাটির বারকোড তৈরী করতে চান তা টাইপ করুন ইমেইল এর ঘরটি খালি রাখতে পারেন তবে এতে আপনার মেইলে ঠিকানা দিলে বারকোডের একটি ডাউনলোড লিংক চলে যাবেএবার create Barcode এ ক্লিক করুনব্যাস এবার আপনার বারকোড পিকচারটি মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে save image এ ক্লিক করে সেভ করে নিনব্যাস আপনার কাজ শেষ

এখন প্রশ্ন হল আপনাকে যদি কেউ এভাবে বারকোড পাঠায় বা আপনি যদি কোন বারকোডের অর্থ জানতে চান তখন কি করবেন তারও সমাধান আছেএখানে ক্লিক করে অনলাইন বারকোড রিডার সাইটটিতে যান তারপর আপনার বারকোডের ইমেজটি আপলোড করে দিন ব্যাস সাথে সাথে পেয়ে যাবেন বারকোডের অর্থআপনি মোবাইল বা ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে যেকোন বারকোডের পিকচার তুলে আপলোড করে দিরেও এর অর্থ পেয়ে যাবেনআর একটি কথা প্রতিটি বারকোড তৈরী করার পর বারকোডের অর্থটিও লেখা থাকে সেক্ষেত্তে আপনি ফটোশপ বা অন্য কোন সফটওয়্যার দিয়ে লেখাটি মুছে দিতে পারেণআশা করি আপনাদের ভাল লাগবে ভাল থাকবেন

লেখাটি শেয়ার করুন